২১শে ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের পাশাপাশি আরেকটি দিবস পালন করা উচিত। সেটা হলো - বাংলা ভাষার মুক্তি দিবস। তারিখ হবে ১০ই মে।
১২০৪ সালের ১০ মে ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজি বাংলায় এসে বাংলা ভাষাকে সেন রাজাদের কবল থেকে মুক্ত করেন। সেন রাজারা বাংলা ভাষাকে নিষিদ্ধ করে সর্বত্র সংস্কৃত ভাষা রাজী করেছিলো। সেন রাজারা প্রচার করতো, “যে ব্যক্তি বাংলা ভাষায় কথা বলবে সে নরকে যাবে। ”
সে সময় ইখতিয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজি যদি বাংলা ভাষাকে সেন রাজাদের কবল থেকে মুক্ত না করতেন, তবে হয়ত বাংলা ভাষা বিলুপ্ত হতো, বাংলা ভাষা নামক কোন ভাষার অস্তিত্ব পৃথিবীতে থাকতো না।
তাই ২১শে ফেব্রুয়ারীর পাশাপাশি ১০ই মে পালন করাও বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য বিশেষ গুরুত্ব বহন করে।
অনুসন্ধান করুন
জনপ্রিয় পোস্ট
-
সহশিক্ষা, সহচাকরীর ভয়াবহতা: পৃথিবীজুড়ে নারী সংসদ সদস্যরা ব্যাপক হারে যৌন হয়রানির শিকার -আইপিইউ
দ্বারা Uswatun Hasanah -
২১শে ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের পাশাপাশি আরেকটি দিবস পালন করা উচিত
দ্বারা Sheikh Mahfuj -
সহশিক্ষা, সহচাকরীর ভয়াবহতা: পৃথিবীজুড়ে নারী সংসদ সদস্যরা ব্যাপক হারে যৌন হয়রানির শিকার -আইপিইউ
দ্বারা Uswatun Hasanah -
শবে বরাত আপনি কেন ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফে পালন করবেন?
দ্বারা Sheikh Mahfuj -
‘ছেলেদের সাথে সহশিক্ষা, সহচাকরী পছন্দ করে না মার্কিন মেয়েরা’ -বৃটিশ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা
দ্বারা Uswatun Hasanah