ঘড়ি

আসসালাম সালাম নূরে মুজাসসাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসা...

গাজার হৃদয়ে দাঁড়িয়ে ছিল এক নিঃশব্দ সাক্ষী — গ্রেট ওমরী মসজিদ। আজ থেকে প্রায় ১৪০০ বছর আগে সপ্তম শতাব্দীতে নির্মিত এই মসজিদ শুধু ধর্মীয় নয়, সাংস্কৃতিক ও জ্ঞানভাণ্ডারের প্রতীক ছিল। এর লাইব্রেরি একসময় ফিলিস্তিনের সমৃদ্ধ পাণ্ডুলিপি সংগ্রহের কেন্দ্র ছিল, যা মর্যাদায় জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদের পরেই স্থান পেত।

শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ওমরী মসজিদ ইতিহাসের নানা ধ্বংসযজ্ঞের মধ্য দিয়েও বেঁচে ছিল —

ক্রুসেডারদের আক্রমণ,
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের বোমাবর্ষণ,
ভূমিকম্পের ধ্বংস,

তবু মসজিদটি পুনর্নির্মিত হয়ে বারবার ফিরে এসেছে।

কিন্তু এবার আর শেষ রক্ষা হলো না।
২০২৫ সালের অক্টোবরে ইসরায়েলের আক্রমণে এই মহান স্থাপনাটি সম্পূর্ণ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। একসময় আলেম ও গবেষকেরা যে লাইব্রেরিতে বসে পাণ্ডুলিপি তৈরি ও রক্ষা করতেন, সেই লাইব্রেরি এখন কেবল ধূলিকণায় রূপ নিয়েছে।

ইউনেস্কোর সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩ সা থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত গাজায় অন্তত ১১৪টি সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যবাহী স্থান আংশিক বা সম্পূর্ণধ্বংস হয়েছে।

ডাকি মামদুহ আক্বা
নবায়ন হোক বায়াত
💚💚💚

সারা আলমে সর্বপ্রথম মুসলমান হলেন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আল ঊলা কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সূচনা ও শুরু উনার তরফ থেকে এবং পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সফলতা ও সুউচ্চতাও উনার মাধ্যমে। সারা কায়িনাতের নেক কাজের উৎস তিনি। তিনি নেক শব্দেরও উম্মুন বা জন্মদাত্রী। সব মুহব্বত মুবারক, মা’রিফত মুবারক, ইলম মুবারক, নিসবত তায়াল্লুক উনার উৎসও তিনি। “উম্মুল মু’মিনীন” তিনি। তিনি উম্মুল আসইয়াদ তথা সমস্ত সাইয়্যিদযাদা উনাদের মুহতারামা আম্মাজান। সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ!

বিশেষ আইয়্যামুল্লাহ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে জুমাদাল ঊলা শরীফ।