মাটির পাত্র ব্যবহার করাও মহাসম্মানিত মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক
মাটির ঘড়া-মাটির পাত্র বা মাটির পানির পাত্র মুবারক
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কখনো কখনো মাটির পাত্র বা মাটির পানির পাত্র মুবারক ব্যবহার করেছেন। অর্থাৎ মাটির পাত্রে খাদ্য খাওয়া ও পানীয় পান করা মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত।
মাটির পাত্র ব্যবহার সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَت سَهْلَ بْنَ سَعْدٍ رضي الله عنه أَنَّ أَبَا أُسَيْدٍ السَّاعِدِيَّ رضي الله عنه دَعَا النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي عُرْسِهِ، وَكَانَتِ امْرَأَتُهُ خَادِمَهُمْ يَوْمَئِذٍ، وَهِيَ الْعَرُوسُ، فَقَالَتْ أَوْ قَالَ أَتَدْرُونَ مَا أَنْقَعْتُ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ؟ أَنْقَعْتُ لَهُ تَمَرَاتٍ مِنَ اللَّيْلِ فِي تَوْرٍ
অর্থ: হযরত সাহল ইবনে সাঈদ রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। হযরত আবূ উসাইদ সাইদী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বাসর রাতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দাওয়াত দিলেন। উনার নববধূ সেদিন উনাদের আহার পরিবেশন করেন। উনার আহলিয়া বলেন, আপনারা কি জানেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য সেদিন আমি ছিলে-চেঁছে কি পরিবেশন করেছিলাম? রাতের বেলা আমি উনার জন্য টাটকা খেজুর একটি ‘মাটির পাত্রে’ ভিজিয়ে রেখেছিলাম। (বুখারী শরীফ, মুসলিম শরীফ, আদাবুল মুফরাদ শরীফ, হাদীছ শরীফ নং ৭৫১)
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
عَنْ حَضْرَت أَنَسٍ رضي الله عنه قَالَ حَضَرَتِ الصَّلاَةُ، فَقَامَ مَنْ كَانَ قَرِيبَ الدَّارِ إِلَى أَهْلِهِ، وَبَقِيَ قَوْمٌ، فَأُتِيَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِمِخْضَبٍ مِنْ حِجَارَةٍ فِيهِ مَاءٌ، فَصَغُرَ الْمِخْضَبُ أَنْ يَبْسُطَ فِيهِ كَفَّهُ، فَتَوَضَّأَ الْقَوْمُ كُلُّهُمْ. قُلْنَا كَمْ كُنْتُمْ قَالَ ثَمَانِينَ وَزِيَادَةً.
অর্থ: হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা নামাযের সময় উপস্থিত হলে যাঁদের বাড়ি নিকটে ছিল উনারা (উযূ করার জন্য) বাড়ি চলে গেলেন। আর কিছু লোক রয়ে গেলেন (উনাদের কোন উযূর ব্যবস্থা ছিল না)। তখন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জন্য একটি ‘পাথরের পাত্রে’ পানি আনা হল। পাত্রটি এত ছোট ছিল যে, তার মধ্যে উনার উভয় হাত মেলে দেয়া সম্ভব ছিল না। তা থেকেই ক্বওমের সকল লোক উযূ করলেন। আমরা জিজ্ঞেস করলাম: ‘আপনারা কতজন ছিলেন’? তিনি বললেনঃ ‘আশিজন বা তারও কিছু অধিক। (বুখারী শরীফ)
উক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফসমূহ উনাদের বর্ণনা থেকে বুঝা যায়, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং উনার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা পানি রাখার জন্য মাটির বড় পাত্র, মাঝারি মাটির পাত্র বা মাটির পানির পাত্র এবং ক্ষেত্রবিশেষে পাথরের পাত্রও ব্যবহার করতেন এবং তা থেকে নিরাপদে পানি পান করতেন এবং ব্যবহার করতেন। সুবহানাল্লাহ!
প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক হলো, সর্বাবস্থায় মহাসম্মানিত সুন্নত মুবরাক উনার ইত্তেবা করা। মহাসম্মানিত সুন্নতী দ্রব্যসামগ্রী ব্যবহার করা। তবেই সর্বপ্রকার নিয়মত-রহমত মুবারক লাভ করা সহজ ও সম্ভব।
বান্দা-বান্দী, উম্মত যাতে মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক পালনের মাধ্যমে সহজেই সেই রহমত-বরকত মুবারক লাভ করতে পারে, সেজন্য খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, রহমাতুল্লিল আলামীন, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচারকেন্দ্র।
এখানে, সকল প্রকার মহাসম্মানিত সুন্নতী খাদ্য, মহাসম্মানিত সুন্নতী পোশাক, মহাসম্মানিত সুন্নতী দ্রব্য সামগ্রী পাওয়া যায়। আমাদের দায়িত্ব হলো আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচারকেন্দ্র থেকে সকল প্রকার মহাসম্মানিত সুন্নতী খাদ্য, মহাসম্মানিত সুন্নতী পোশাক, মহাসম্মানিত সুন্নতী দ্রব্য সামগ্রী ক্রয় বা সংগ্রহ করা।
Get instant help anytime, anywhere with our Roadside Assistance App Solution. From towing to jumpstarts, stay safe and stress-free on the road with just one tap!
Get Started with a Demo: https://www.uplogictech.com/to....wing-roadside-assist
Whatsapp: https://wa.me/919600695595
#customroadsideassistanceapp #roadsideappsolution #roadsideassistance #smartroadsidehelp #towingbusiness #towtruckapp #dispatchsoftware #fleetmanagement #ondemandsolutions #uberfortowtrucks #towingservices #vehiclerecoveryappsolution #emergencytowingbookingsoftware #smarttowingappdevelopment
লবণ আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় খাবার এবং দৈহিক সুস্থতার জন্য এক বহু প্রয়োজনীয় উপাদান। লবণ শুধু রান্নার কাজেই লাগে তা নয়। এর অন্যান্য ব্যবহারও আছে।
লবণ খাওয়া খাছ সুন্নত। তরকারীর সাইয়্যিদ হলো লবণ। লবণ ছাড়া তরকারী রান্না করলে অন্যান্য মশলা সব দেওয়া হলেও এ তরকারী খাওয়া যায় না। এজন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমাদের তরকারীর সাইয়্যিদ হলো লবণ”। সুবহানাল্লাহ (ইবনে মাজাহ শরীফ- ৩৩১৫)
লবণের অসংখ্য অগনিত উপকারীতা সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে নির্দেশ মুবারক দিলেন, হে হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি যখন খাদ্য খাবেন তখন শুরুতে লবণ খাবেন এবং খাওয়া শেষ করে লবণ খাবেন। কেননা লবণের মধ্যে ৭০ প্রকার রোগের শিফা (রোগমুক্তি) রয়েছে। তার মধ্যে কিছু হচ্ছে, কুষ্ঠ রোগ, মস্তিষ্ক বিকৃতি বা পাগলামী, শ্বেত কুষ্ঠ, দাঁতের ব্যথা, গলা ব্যথা, চোখ ব্যথা। অন্য বর্ণনায় এসেছে, পেট ব্যথা। সুবহানাল্লাহ। (বুগইয়াতুল বাহিছ আন যাওয়ায়িদিল হারিছ- ১/৫২৬)
কিতাবে আরো বর্ণিত আছে, হযরত সা’দ ইবনে মায়াজ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, তোমরা লবণ দ্বারা খাওয়া শুরু করবে। কেননা, ওই পবিত্র সত্তা মহান আল্লাহ পাক উনার কসম! যার কুদরতী হাত মুবারকে আমার প্রাণ মুবারক! নিশ্চয়ই লবণ দ্বারা খাবার শুরু করা ৭৩ প্রকার রোগ দূর করে দেয়। সুবহানাল্লাহ। (তানযিয়াতুশ শরীয়াতিল মারফুয়াহ)
কিতাবে আরো বর্ণিত আছে, হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি সব ধরণের খাবারের শুরুতে এবং শেষে লবণ খাবে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে ৩৮০ প্রকার রোগ থেকে শিফা বা মুক্তি দান করবেন। তার ছোট রোগটি হচ্ছে, কুষ্ঠ রোগ। সুবহানাল্লাহ। (নুযহাতুল মাজালিস)
উপরোক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ সমূহ থেকে জানা গেল যে, খাদ্যের শুরুতে এবং শেষে লবণ খাওয়া খাছ সুন্ত ও অশেষ ফযীলতের কারণ। তাই প্রত্যেকের উচিত সুন্নত আদায়ের লক্ষ্যে খাদ্যের শুরুতে ও শেষে লবণ খাওয়া।
Impact of Responsive Design in Logistics & Transport Web Services
Responsive design is a web development approach that enables websites to adapt their content and layout based on the user’s device. The aim behind it is to offer simple viewing and engaging experiences across a vast range of devices, from large desktop monitors to normal smartphone screens.
https://msmcoretech.com/blogs/....web-design-for-logis
বাইয়াত কেন গ্রহণ করতে হয়?
====================
সমাজে আমরা বিভিন্ন শ্রেণীর লোক দেখতে পাই। এর মাঝে এক শ্রেণীর লোক রয়েছে যারা কোন প্রশ্ন ছাড়াই যেকোন বিষয় গ্রহণ করে। আবার আরেক শ্রেণীর লোক রয়েছে যারা কোন কিছু গ্রহণ করার ক্ষেত্রে যুক্তি তালাশ করে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় যে, কিছু রোগী, যাদেরকে ডাক্তার প্রেসক্রিপশন লিখে দিলে রোগী বিনা বাক্য ব্যয়ে সেই প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ঔষধ খেতে থাকে। আবার কিছু রোগী রয়েছে, যারা ডাক্তার প্রেসক্রিপশন লিখে দিলেও কোন ঔষধ কোন কারণে খেতে হবে তা জিজ্ঞাসাবাদ করে।
ঠিক তদ্রুপ সমাজে কিছু মানুষ রয়েছে, যদি তাদেরকে বলা হয়, বাইয়াত গ্রহণ করলে জান্নাত লাভ করা যাবে, তখন তারা জান্নাত লাভের আশায় বিনা চু-চেরায় বাইয়াত গ্রহণ করে। আবার আরেক শ্রেণীর লোক রয়েছে, যাদেরকে বাইয়াত গ্রহণ করতে বললে বিভিন্ন রকম প্রশ্ন উত্থাপন করে।
উল্লেখ্য যে, কেন বাইয়াত গ্রহণ করতে হবে সেই বিষয়টির গুরুত্ব উপলব্ধি করার জন্য সম্মানিত কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ উনাদের দৃষ্টিকোণ থেকে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার নছীহত মুবারক থেকে যে বিষয়টি বুঝতে পেরেছি তা তুলে ধরা হলো:
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّ الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا وَ عَمِلُوْا الصَّالِحاَتِ سَنُدْخِلُهُمْ جَنَّاتٍ تَجْرِىْ مِنْ تَحْتِهَا الْاَنْهَارُ خَالِدِيْنَ فِيْهَا اَبَدًا
অর্থ: যারা ঈমান এনেছেন এবং আমলে ছলেহ করেছেন উনাদেরকে অচিরেই এমন জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে যার নিচ দিয়ে নহরসমূহ প্রবাহিত হয়। উনারা সেখানে অনন্তকাল অবস্থান করবেন। (পবিত্র সূরা নিসা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৫৭)
এই সম্মানিত আয়াত শরীফ উনার মধ্যে বলা হয়েছে, ঈমান এনে আমলে ছলেহ করতে পারলেই জান্নাত লাভ করা সম্ভব।
আর আমলে ছলেহ উনার একটি অংশ হলো নামায। এই সম্মানিত নামায হলো ঈমানদার ও কাফিরের মাঝে পার্থক্যকারী। কেননা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা কোথাও গেলে যখন আযান শুনতে পেতেন, তখন বুঝতে পারতেন এটা একটি মুসলিম এলাকা। আর যখন আযান শুনতে পেতেন না, তখন বুঝতে পারতেন সেটা অমুসলিম এলাকা।
সেই মহাসম্মানিত নামায উনাকে কিভাবে আদায় করতে হবে সে সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-
اَقِمِ الصَّلاَةَ لِذِكْرِىْ .
অর্থ: “আমার স্মরণে নামায আদায় কর।” (পবিত্র সূরা ত্বহা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফÑ১৪)
এই আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার নছীহত মুবারক থেকে আমরা যা বুঝতে পেরেছি তা হলো- মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির বা স্মরণ ছাড়া নামায হলো প্রাণহীন। আর যে নামাযে প্রাণ নেই, সেই নামাযের কোন মূল্য নেই। মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে অন্যত্র ইরশাদ মুবারক করেন-
اِنَّ الصَّلَاةَ تَنْهٰى عَنِ الْفَحْشَاءِ وَالْمُنْكَرِ .
অর্থ: “নিশ্চয়ই নামায মানুষকে অশ্লীল-ফাহেশা কাজ থেকে বিরত রাখে।” (পবিত্র সূরা আনকাবূত শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৪৫)
মূলত, যেই নামাযে মহান আল্লাহ পাক উনার স্মরণ আছে অর্থাৎ প্রাণ আছে, সেই নামাযই মানুষকে গুনাহ থেকে বাঁচায় তথা হিফাজত করে। আর যেই নামায মহান আল্লাহ পাক উনার স্মরণ ব্যতীত আদায় করা হয় অর্থাৎ যে নামায প্রাণহীন তা মানুষকে গুনাহ থেকে বাঁচাতে পারে না।
উল্লেখ্য যে, নামায আদায়রত অবস্থায় শয়তান মানুষকে মহান আল্লাহ পাক উনার স্মরণ ভুলিয়ে দেয়। তাই শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে বাঁচার জন্য অবশ্যই রুহানী কুওওয়াত অর্জন করা প্রয়োজন। আর সেই রুহানী কুওওয়াত অর্জন করার জন্যই রুহানী কুওওয়াতসম্পন্ন ওলীআল্লাহ উনাদের নিকট যেতে হবে।
মূলত, আমাদেরকে কেন বাইয়াত হতে হবে, উপরোক্ত বিষয়টি দ্বারা স্পষ্ট। সুতরাং বিষয়টি ফিকির করে যারা নছীহত গ্রহণ করতে চায় তাদের জন্য উপরোক্ত আলোচনাটুকুই যথেষ্ট। আর যারা নছীহত গ্রহণ করবে না তথা যাদের হিদায়েত ভাগ্যে নেই তাদের জন্য সমস্ত কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ উনার দলিল দিলেও তারা নছীহত গ্রহণ করবে না তথা বাইয়াত গ্রহন করার গুরুত্ব উপলব্ধি করতে পারবে না।
📡 আল হিকমাহ সরাসরি সম্প্রচার 🎙️
📅 তারিখ: মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫
⏰ সময়: ০৬:২৪ PM
#alhikmah24 #live
#alhikmah #live
চট্টগ্রাম পোর্ট বিদেশীদের হাতে তুলে দেওয়ার বিনিময়ে ১০০ মিলিয়নেরও বেশি কমিশন খেয়েছে ইউনুস, আশিক, সাখাওয়াতরা । সাথে চট্টগ্রাম পোর্টের চেয়ারম্যান-সচিবসহ আরো অনেকেই রয়েছে।
এদের সাথে জামায়াত-বিএনপি ও নৌবাহিনীর উচ্চ পদস্থ একাংশও এই কমিশনের অংশ পেয়েছে মর্মে শোনা যাচ্ছে।
এই কারণেই জামায়াত-বিএনপি থেকে চোখে পড়ার মতো কোন বাধা আসে না, মুখ স্বর্বস্ব বিবৃতি ছাড়া। নৌবাহিনী থেকেও কোন বাধা আসে না।
এই যে ইউনুস-আশিক থেকে বিএনপি-জামায়াত, পোর্ট চেয়ারম্যান, সচিব ও নৌবাহিনীর উচ্চপদস্থ একাংশ- এরা সবাই যদি চোর-বাটপার, কমিশনখোর হয়, তাও বিদেশীদের কাছে নিজের দেশের সবচেয়ে কৌশলগত স্থান দেওয়ার বিনিময়ে কমিশন- এই যদি হয় দেশের দ্বায়িত্বশীলদের অবস্থা, তাহলে এই দেশ টিকবে কিভাবে?